পাকিস্তান ও চীনের উপর গুরুতর আঘাত হানার পক্রিয়া শুরু করেছে ভারত।কিভাবে জানলে গর্বিত হবেন।


ভারতীয় নৌবাহিনীর মূল উদ্দেশ্য দেশের সামুদ্রিক সীমানাগুলিকে বাহ্যিক আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করা এবং সেই কাজে নৌবাহিনী নিজেদের আরও শক্তিশালী করতে এগিয়েই চলেছে।দেশেকে বাহ্যিক আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করা ছাড়াও নৌবাহিনীকে জয়েন্ট এক্সারসাইজ,গুডউইল ভিজিট,হিউম্যানিটেরিয়ান মিশন এবং মানুষকে দুর্যোগের সময় রক্ষা করা সহ অনেক কাজ পালন করতে হয়।এমনকি দুটি দেশের মধ্যে সম্পর্ক কেমন থাকবে সেটাও অনেক সময় নৌবাহিনীর উপর নির্ভর করে।তাই বর্তমান সরকার নৌবাহিনীর উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে ছয়টি নিউক্লিয়ার পাওয়ার এটাক সাবমেরিন নির্মাণ করতে চলেছে।যা তাৎপর্যপূর্ণ ভাবেই ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তি বৃদ্ধি করবে একই সঙ্গে ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকায় ভারতের শক্তির ভালো রকম প্রভাব পড়বে যা পাকিস্তান ও চিনকে টলমলিয়ে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।নেভির মুখ্য সেনাপতি সুনীল লানবা এক প্রেস কনফারেন্স এ জানিয়েছেন যে নিউক্লিয়ার পাওয়ার সাবমেরিন তৈরির কাজ শুরু হয়েছে গেছে।ভারতের নিরাপত্তার খাতিরে এবং চিন ও পাকিস্তানের মতো দেশকে মার দিতে এই সাবমেরিনের গুরুত্ব তিনি পরিষ্কার করে দেন।এই সাবমেরিনগুলি খুবই উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি করা হবে।মনে করা হচ্ছে ২০১৯ সালের মধ্যে নৌবাহিনীর কাছে নতুন ১৫০ টি জাহাজ এবং ৫০০ টি এয়ারক্র্যাফট থাকবে এবং একই সঙ্গে অন্ধ্রপ্রদেশের কাকিনাদাতে একটা উভচর warefare ফ্যাসিলিটিও প্রতিস্থাপন করা হবে।

Comments

Popular posts from this blog

যদি আমি ভারতে থাকতাম, তাহলে নোবেল পুরস্কার পেতাম না! বললেন নোবেল বিজয়ী অভিজিৎ ব্যানার্জী

Man Of The Year 2017 প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী হলেন, দেখুন ভিডিও..

ফিরহাদ হাকিম করলেন দেশের অপমান! POK ও অক্সাই চীনকে বাদ দেওয়া ভারতের মানচিত্রকে করলেন প্রমোট