Posts

Showing posts with the label কংগ্রেস

নিজের বাবার খুনে খুনিকে ক্ষমা করে নিজেই ফাঁসলেন রাহুল গান্ধী বলছে এই রিপোর্ট..

Image
সুপ্রভাত ডিজিটাল: রাজীব গান্ধীর মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা সুব্রামনিয়াম স্বামী। তাঁর মতে রাজীব গান্ধীকে আর্থিক লাভের জন্য খুন করা হয়েছিল সুপারি কিলার দিয়ে। সিঙ্গাপুরে এক অনুষ্ঠানে রাহুল গান্ধী বলেন যে, তিনি এবং তার বোন প্রিয়াঙ্কা তাঁর বাবার(রাজীব গান্ধী) খুনিকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। রাহুল গান্ধীর এই বক্তব্যের জেরে সুব্রামনিয়াম স্বামী টুইটারে বলেছেন, এলটিটিই হত্যাকারীদের রাহুলের ক্ষমা করে দেওয়ার পিছনে একটা গোপন রহস্য আছে, হয়তো সুপারি কিলারের হাত আছে।স্বামী জানিছেন রাজীব পরিবারের সঙ্গে এলটিটিই-র বোঝাপড়া থাকতে পারে।স্বামী বলেছেন, রাজীব প্রকৃত দেশপ্রেমিক ছিলেন। তাঁর হত্যাকারীদের কখনো ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়। সংবাদ সংস্থার মাধ্যমে জানা যায় যে, শ্রীলঙ্কায় ভারতীয় সেনা পাঠানোর প্রতিবাদেই রাজীব গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছিল। কিন্তু ভারতীয় সংসদে এলটিটিই-র বিরুদ্ধে যুদ্ধে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব পাশ করেছিলেন স্বয়ং রাজীব গান্ধী। প্রথম পর্যায়ে নলিনী নামে এক মহিলাকে অভিযুক্ত করা হয়েছিলো এবং তাঁর ফাঁসির আদেশ এসেছিল। কিন্তু পরে তা পরিবর্তন করে আজীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কেন এমন হলো, এই ব...

Big Breaking: আর্থিক কেলেঙ্কারিতে ধরা পড়ল কংগ্রেসর নেতা পি চিদম্বরমের পুত্র..

Image
ফের আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ল কংগ্রেস এর এক বড় নেতার ছেলে। প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমের ছেলে কার্তি চিদম্বরম। বুধবার সকালে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের বিমানে চেন্নাই বিমান বন্দরে নামতেই ওনাকে গ্রেফতার করা হয়।  আসল ঘটনাটি হলো আইএনএক্স মিডিয়ার আর্থিক কেলেঙ্কারি মামলায় ওনাকে গ্রেফতার করে সিবিআই। কেন হলো গ্রেফতার, অভি‌যোগ ওঠে আইএনএক্স মিডিয়ার বিদেশ থেকে টাকা সংগ্রহের জন্য ‌যে ইনভেস্টমেন্ট প্রেমোশন বোর্ডের ছাড় পাচ্ছিল না। এবং সেই ছাড়পত্রের জন্য টাকা নেন কার্তি চিদম্বরম। ঘটনাটি ঘটে ২০০৭ সালে এবং সেই সময় কেন্দ্র সরকারে অর্থমন্ত্রী ছিলেন ওনার বাবা পি ছিদম্বরম। বর্তমানে ঘটনার তদন্ত করহে সিবিআই। এর সাথে সিবিআই এক লুক আউট নোটিশ জারি করে যার ফলে বিদেশ‌যাত্রা বর্তমানে বন্ধ কার্তি চিদম্বরম এর জন্য।

কংগ্রেসকে খোঁচা দিয়ে কড়া জবাব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। দেখুন এই চাঞ্চলকর তথ্যটি..

Image
কংগ্রেসকে ফের করা জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী,তিনি বলেন ৭০ বছরের অরাজকার এত তারাতারি শেষ হবে কি করে,তিনি তুলনা করেন পূর্ব সরকার এর সাথে বর্তমান সরকারের, তিনি বলেন আমার সরকারের বিরুদ্ধে কেউ দুর্নীতির অভিযোগ তুলতে পারবেন না,যা আগের রাজনৈতিক দলের সবসময় সোনা যেত। এর পর কংগ্রেস পার্টি বলে মোদী জানেনই না, বিদেশে গিয়ে কী বলতে হয় আর বিজেপি বলছে প্রধানমন্ত্রী ভুল কিছু বলেননি, যে ভারতীয়রা বিদেশে থাকেন, তাঁরাও জানেন, কংগ্রেস জমানা কেমন ছিল।এরপর পাল্টা জবাব আসে আগের সরকারের আমলে রাজকোষে কতটা অর্থ জমা পড়তো আর এখন কেমন জমা পরে মন্তব্য প্রধানমন্ত্রী মোদীর।

দেখুন কিভাবে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যেই কালো পতাকার সামনে পড়তে হলো রাহুলকে..

Image
এক নির্বাচন বৈঠকে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী প্রচারে কর্ণাটক সফরে আসেন। তিনি কর্ণাটকে বিভিন্ন জায়গায় যান,আর ঠিক সেইসময় কর্ণাটকের সিন্ধাপুরে রাহুল গান্ধীকে কালো পতাকা দেখানো হয়। গুজরাটের পর এবার কর্ণাটকে ও মন্দির গুলিতেও যাচ্ছে রাহুল,রাহুল গান্ধী, রাস্তায় অনেক যায়গায় বাস থামিয়ে কংগ্রেস কর্মীদের সাথে দেখা করেন রাহুল গান্ধী এবং তার সাথে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারা মাইয়া রাজ্য পার্টি অধ্যক্ষ পরমেশ্বর এবং রাজ্য বিদ্যুৎ মন্ত্রী ডিকে শিবকুমার উপস্থিত ছিলেন।এত ব্যবস্তা থাকার পরও রাহুলকে কালো পতাকার সামনে হতে হলো।যদিও পরে পুলিস বল দিয়ে তা সরানো হয়।

ভারতীয় সেনা এবং সেনাপ্রধানের উপর কংগ্রেস এমন প্ৰশ্ন উঠিয়েছে যা জানলে আপনিও রেগে লাল..

Image
ভারতীয় সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াত পরশুদিন এক বৈঠকে বলেছিলেন, "চিন একটি শক্তিশালী দেশ কিন্তু ভারতও কোনো দুর্বল দেশ নয় আর আমরা চিন পাকিস্তান উভয় দেশের সাথে যুদ্ধ করতে সক্ষম।দেশের চিন্তার কোনো কারণ নেই ভারতীয় সেনা চিনকে সামলে নেবে।" এই বক্তব্যের পর কংগ্রেস সাংবাদিক বৈঠক করে এবং সেনার কার্যদক্ষতা নিয়ে এমন কিছু কথা বলে যা শুনলে আপনারাও রেগে যাবেন।আসলে কংগ্রেস পার্টির একজন মুখ্য প্রবক্তা রণবীর সুরাজবেল যিনি প্রায় রাহুল গান্ধীর কথা প্রেসএর কাছে তুলে ধরেন উনি বলেন, কংগ্রেস পার্টি এবং রাহুল গান্ধী ভারতীয় সেনা ও জেনারেল বিপিন রাওয়াত এর উপর কোনো রকম বিশ্বাস রাখেন না।আপনাদের আরোও জানিয়ে রাখি ভারতীয় সেনা জানিয়েছে ভারতীয় সেনা ডোকালামে চীনের থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী কারণ ভারতীয় সেনা চীনের থেকে বেশি উচ্চতায় আছে।যদিও সেনাদের বক্তব্য মানতে নারাজ কংগ্রেস। এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ।

নিজের ফাদে নিজেই জড়িয়ে পরে এখন হাবুডুবু রাহুলের, তারপর কি বললেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান দেখুন...

Image
নিজের পায়ে নিজেই কুরুল মারলেন রাহুল গান্ধী নিজেই তার কারণ তিনি নিয়েই বলেছিলেন ভারতের কোনো মন্ত্রীকে অপমান করা হবে না,তা সত্তেও তিনি নিজেই এক কান্ড করে বসলেন,কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গের নোটিস আনতে লোকসভার অধ্যক্ষের কাছে প্রস্তাব পাঠালেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু। রাজ্যসভায় প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন বিজেপির সদস্য ভূপেন্দ্র যাদব স্বাধিকার ভঙ্গের প্রস্তাব আনেন কংগ্রেস সভাপতির বিরুদ্ধে। রাহুল গান্ধী অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলির পদবীকে ব্যাঙ্গ করে জেইটলাই বলেছিলেন বলেছিলেন রাজ্যসভার তারই পতিবাদে ভূপেন্দ্র যাদব স্বাধিকার ভঙ্গের প্রস্তাব আনেন,এর পর রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু জানিয়েছেন, স্বাধিকার ভঙ্গের নোটিশ পরীক্ষা করা হবে। পরীক্ষা করে তিনি তাঁর মতামত দেবেন,এই নিয়ে বিজেপির তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে কংগ্রেস এখুন নিচ রাজনীতির শিখরে তাই তাদের সভাপতির মুখে দেশের অর্থমন্ত্রীকে নিয়ে এমন মন্তব্য। cource 

মহিলা পুলিশকে চড় মেরে পাল্টা থাপ্পড় খেলেন কংগ্রেস বিধায়ক, দেখুন ভাইরাল ভিডিওটি..

Image
রাজনেতারাই প্রশাসনে শেষ কথা বলেন। তাঁদের কথা উঠতে-বসতে হয় পুলিশ প্রশাসনকে। একথা সত্যি হলেও মাঝে-মধ্যে উলট পুরাণও ঘটে থাকে।ঘটনা হল হিমাচলে হারের কারণ খুঁজতে রিভিউ বৈঠক করতে সেরাজ্যে গিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। সেখানেই বৈঠকে যোগ দিয়ে যাচ্ছিলেন আশা কুমারী। তবে সভাঘরের বাইরে প্রচুর মানুষ ভিড় করায় পুলিশ পিকেট বসাতে হয়। সেই ভিড়ের মধ্যেই ধ্বস্তাধ্বস্তি করে ঢোকার সময় আশাদেবী চড় মেরে বসেন মহিলা কনস্টেবলকে। তার বদলে যে শিক্ষা পেলেন সেটা বোধহয় সারাজীবন তিনি মনে রাখবেন।এক মহিলা পুলিশকর্মীকে চড় মেরে পাল্টা থাপ্পড় হজম করতে হল এক বিধায়ককে।হিমাচল প্রদেশে যেমন ঘটল তাতে দলীয় কার্যালয়ে সভাপতি যখন জরুরি বৈঠকে ব্যস্ত, কার্যালয়ের বাইরে তখন প্রবল উত্তেজনা। তুমুল শোরগোল, হইচই, ধাক্কাধাক্কি আর পুলিশ কর্মীদের দৌড়োদৌড়ি। সব মিলিয়ে একেবারে ধুন্ধুমার কাণ্ড। দেখুন সেই ভাইরাল ভিডিওটি                                 

কংগ্রেস বলতে না দিলেও শচিন মত প্রকাশ করলেন ফেসবুকে , দেখুন ভাইরাল ভিডিও

Image
সাংসদে কথা বলতে দেওয়া হয়নি ভারতরত্ন প্রাপ্ত শচীন টেন্ডুলকরকে।তাই তাই বলে কি নিজের কথা প্রকাশ করবেন শচীন? তাই তিনি ফেসবুকে নিজের বক্তব্য পরিষ্কার করে বললেন।তিনি বলেছেন,' আমার প্রিয় দেশবাসী, কাল যে কথাগুলি আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছিলাম আজ সেগুলিই বলার চেষ্টা করছি। ক্রিকেটের ছোট ছোট পথ চলাই আজ আমাকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে। জীবনের অনেক স্মৃতি আমি সংগ্রহ করেছি ক্রিকেট থেকেই। আমি সবসময় খেলতে ভালবাসি এবং ক্রিকেট আমার জীবন। আমার বাবা, অধ্যাপক রমেশ তেন্ডুলকর একজন কবি ছিলেন। তিনি লিখতেন। আমার বাবা সবসময় আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন।আমি যা করতে চাই তা করতে আমাকে সাহায্য করেছেন। বাবার থেকে পাওয়া আমার শ্রেষ্ঠ উপহার হল, খেলাধুলা করার স্বাধীনতা। সে জন্য আমি তাঁর কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ। আমাদের দেশে এমন অনেক বিষয় আছে, যেগুলির ওপর আমাদের দৃষ্টি দেওয়া উচিত। অর্থনৈতিক উন্নতি, দারিদ্র, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি সব বিষয়েই আমাদের নজর দেওয়া উচিত। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমি খেলা, স্বাস্থ্য এবং ভারতের সুস্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলব।'তিনি এই সম্পর্কে আরো কিছু বলে ভিডিওতে।উনার বক্তব্য ভিডিওতে পরিষ্কার।কংগ্রেস...

বাঙালির কর্তৃত্ব তলানিতে, কংগ্রেসের সভাপতি পদে বসলেন আরেক গান্ধী..

Image
নেহেরু-গান্ধী পরিবারের ষষ্ঠ সদস্য হিসেবে রাহুল গান্ধী কংগ্রেসের সভাপতি হন। সোনিয়া গান্ধী প্রায় ১৯ বছর কংগ্রেসের সভানেত্রীর দায়িত্ব সামলানোর পর ছেলে রাহুলের হাতে তুলে দিলেন তাঁর দলের দায়িত্ব। রাহুল গান্ধীকে আর প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নামতেই হলো না। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নেমে মনসনদের দখল নিয়ে বসে আছেন রাজীবতনয়। তবে এই কংগ্রেস নেহেরু-গান্ধী পরিবারের হাতে তৈরি হয়নি। কংগ্রেস তৈরি হয়েছিল প্রাচীন শতাব্দী কালে একজন বাঙালি সভাপতির হাতে। কংগ্রেসের প্রথম সভাপতির নাম ছিল উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ১৮৮৫ সালে মুম্বাইয়ে এবং ১৮৯২ সালে এলাহাবাদ দলের সভাপতি মনোনীত হয়েছিলেন। তাঁর পরে আনন্দমোহন বোস, রমেশচন্দ্র দত্ত, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, রাসবিহারী ঘোষ, আম্বিকাচরণ মজুমদার কংগ্রেস সভাপতির পদ আলোড়িত করে রেখেছিলেন। নেহেরু-গান্ধী যুগের সূচনা হয় ১৯১৯ সালে মোতিলাল নেহেরুর সভাপতিত্বে। এনার পর সভাপতি হন জওহরলাল নেহেরু। তিনি ১৯২৯-১৯৩৭ সাল পর্যন্ত সভাপতির পদে ছিলেন। তাঁর পর প্রথম সভানেত্রী রুপে আসেন নেহেরু কন্যা ইন্দিরা গান্ধী। তিনি ৬ বছর সভানেত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তাঁর পর ইন্দিরা পুত্র রাজীব গান্ধী কং...

EVM কারচুপির অভিযোগ করায় "সুপ্রিম কোর্টে " বড়সড় ধাক্কা খেল কংগ্রেস

Image
গুজরাটে ভোটের ফলপ্রকাশের আগে বড় ধাক্কা খেল কংগ্রেস। কংগ্রেস বড় ধাক্কা খেলো, বিজেপি বলছে হারার ভয় এখুন থেকেই ইভিএম ইভিএম, ইভিএম এর অন্তত ২৫ শতাংশ ভোটের সঙ্গে ভিভিপ্যাটের পেপার ট্রেল মিলিয়ে দেখার আবেদন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল রাহুল গান্ধীর দল। সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত।কংগ্রেসের আবেদন ভিত্তিহীন আখ্যা দিয়ে খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।    আরো পড়ুন ~  শিশু ধর্ষণে কড়া আইন আনতে চলেছে বিজেপি সরকার,জানলে আপনিও প্রশংসা করবেন। তবে গুজরাট কংগ্রেসকে আদালতের নির্দেশ, নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার চেয়ে রিট পিটিশন দাখিল করতে পারে তারা।নির্বাচনের কমিশনের কাজে আদালত হস্তক্ষেপ করবে না বলেও এদিন নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে সুপ্রিম কোর্ট। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, গণতন্ত্রে নির্বাচনী ব্যবস্থার গুরুত্ব অপরিসীম। এতে হস্তক্ষেপ করতে চায় না আদালত। গুজরাট কংগ্রেসের অভিযোগ, নির্বাচনে ভোটযন্ত্রে কারসাজি করেছে শাসক দল। বিজেপির বক্তব্য, গুজরাট ও হিমাচলের নির্বাচনে হারতে চলেছে কংগ্রেস। তাই আগে থেকে অজুহাত খুঁজছে তারা।   cource