আসাউদ্দিন ওয়েসী করলেন এমন এক মন্তব্য শোনার পর প্রতিটি হিন্দু রেগে লাল..দেখুন ভিডিও ||
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
এ আই এম আই এম সাংসদ আসাউদ্দিন ওয়াইসি মন্তব্য করলেন, "আর গেরুয়া নয়। এবার গোটা দেশ হবে সবুজে সবুজ। এটাকে এক ধরনের হুমকি বা উস্কানিও বলা যেতে পারে। ফের সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক মন্তব্য করলেনএর আগেও একাধিক বার তিনি উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছেন। এই জন্য তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। তা সত্ত্বেও এই সাংসদ সংযত হননি।আসাউদ্দিন ওয়াইসি বললেন, "আপনারা গেরুয়া পড়লে কিছুই হয় না। কিন্তু আমরা সবুজ পরে সব সবুজ করে দেব। ইনসা আল্লাহ, আমাদের সবুজ রঙের কাছে কোনো রং টিকবে না। মোদীর রংও না আর কংগ্রেসের রংও না।"এর আগেও একাধিক বার উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছেন ওয়াইসি। তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। তা সত্ত্বেও সংযত হননি এই সাংসদ।
ফের রাজনীতি গরম,বাঙ্গালার রাজনীতি এখুন খুব গরম কারনটা সবার জানা আছে,মঙ্গলবার আলিপুরদুয়ারের এক আদালত জানায় ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুকুল রায় জাগো বাংলা এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করতে পারবেন না। এবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা মুকুল রায়ে। বৃহস্পতিবার দিল্লির পাতিয়ালা হাউস কোর্টে মামলা দায়ের করা হবে। অভিষেকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মানহানির মামলা দায়ের হতে চলেছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী সোম মণ্ডল। তবে এই আদেশ দেওয়ার সময় মুকুল রায়ের কোনও আইনজীবী ছিলেন না বলেই জানা গিয়েছে।এ সম্পর্কে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মুকুল রায়। ভারতের সংবিধান বাক স্বাধীনতা দিয়েছে। তাই তিনি য়থ সময়ে মুখ খুলবেন এবং তাঁর প্রতিক্রিয়া জানাবেন বলে জানিয়েছেন মুকুল রায়। দিল্লিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা সম্পর্কে মুকুল রায়ের তরফে ব্যাখ্যা হল, জনসভায় মুকুল রায় যা বলেছিলেন, তা নিজের মতো করে ব্যাখ্যা করেছেন অভিষেক। তার সঙ্গে মুকুল রায়ের বক্তব্যের ফারাক রয়েছে। এবিষয়ে রাজ্য বিজেপিও মুকুল রায়ের পাশেই রয়েছেন। রাজ্য সভাপতি দিলীপ রায় বলেছেন মামলা করে মুখ বন্ধ করা যাবে না।
ধরতে গেলে রাজ্য সরকারের একটা ঝটকাও হতে পারে,কারণ কিছুদিন আগেই সরকার চন্দননগরকে হেরিটেজ শহর থেকে বাতিল করেছে।তারপর এমন ঘটনা এখন ফরাসীরা চাই চন্দননগরকে সুন্দর করে সাজাতে চন্দননগর এর গৌরবকে আবার ফিরিয়ে আনতে।সালটা ছিল ১৬৭৩ যখন এই চন্দননগরে ফরাসীরা উপনিবেশ স্থাপন করেছিল। বলতে গেলে আধুনিক চন্দননগরের গোড়াপত্তন হয়েছিল ফরাসীদের হাত ধরেই।সেই সময় চন্দননগর এর উন্নতি ও প্রগতিশীল শহর সারা ভারতে ছিল না,কিন্তু বর্তমানে চন্দননগর এর অবস্তা খুব খারাপ তার কারণে এখন ফরাসীদের তৈরি কিছু বাড়ির মেরামতি সম্ভব হলেও এখনও বেহাল দশায় প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে রেজিস্ট্রি বিল্ডিং। এই দিন চন্দননগর কলেজ ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ফ্রান্সের যে সব ছাত্র-ছাত্রী এই প্রকল্পের জড়িত ছিলেন তাঁদের হাতে সার্টিফিকেট, ছবি তুলে দেন ফরাসী রাষ্ট্রদূত অ্য়ালেকসান্দ্রে জিয়েগলার।
Comments
Post a Comment