আসাউদ্দিন ওয়েসী করলেন এমন এক মন্তব্য শোনার পর প্রতিটি হিন্দু রেগে লাল..দেখুন ভিডিও ||
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
এ আই এম আই এম সাংসদ আসাউদ্দিন ওয়াইসি মন্তব্য করলেন, "আর গেরুয়া নয়। এবার গোটা দেশ হবে সবুজে সবুজ। এটাকে এক ধরনের হুমকি বা উস্কানিও বলা যেতে পারে। ফের সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক মন্তব্য করলেনএর আগেও একাধিক বার তিনি উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছেন। এই জন্য তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। তা সত্ত্বেও এই সাংসদ সংযত হননি।আসাউদ্দিন ওয়াইসি বললেন, "আপনারা গেরুয়া পড়লে কিছুই হয় না। কিন্তু আমরা সবুজ পরে সব সবুজ করে দেব। ইনসা আল্লাহ, আমাদের সবুজ রঙের কাছে কোনো রং টিকবে না। মোদীর রংও না আর কংগ্রেসের রংও না।"এর আগেও একাধিক বার উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছেন ওয়াইসি। তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে। তা সত্ত্বেও সংযত হননি এই সাংসদ।
নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (nobel laureates) অর্থশাস্ত্রী অভিজিৎ ব্যানার্জী (Abhijit Banerjee) অনুযায়ী, যদি উনি ভারতে থাকতেন তাহলে ওনার পক্ষে নোবেল পুরস্কার জয় করা সম্ভব হতনা। eisamay উনি বলেন, এমন না যে ভারতে প্রতিভার অভাব আছে, কিন্তু এখানে বিশেষ প্রণালীর দরকার। এই কথা উনি জয়পুর লিটারেচার ফেস্টিভালে বলেন। উনি বলেন, MIT (Massachusetts Institute of Technology) তে পিএইচডি করা অনেক ছাত্র আছে। আমি অনেক কাজের শ্রেয় পেয়েছি, কিন্তু সেগুলো অন্যেরা করেছি। কোন এক ব্যাক্তির কাছে এটা হাসিল করে নেওয়া সম্ভব না। দেশের রাজনৈতিক স্থিতি নিয়ে অভিজিৎ ব্যানার্জী বলেন, ভারতে একটি ভালো বিরোধী দলের দরকার। শাসকদলেরও একটি ভালো বিপক্ষের দরকার পড়ে। খারাপ আর্থিক অবস্থা নিয়ে অভিজিত ব্যানার্জী বলেন, আপাতত এটা মনে হচ্ছে না যে আমরা খুব শীঘ্রই এই সমস্যা থেকে উঠতে পাড়ব। এখনো সময় লাগবে। আর্থিক অবস্থার উন্নতির জন্য আসতে আসতে কোন একটি জিনিষে কাজ করতে হবে। মুম্বাইতে জন্ম অভিজিৎ ব্যানার্জী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় আর জওহর লাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা প্রাপ্ত করেছেন। উনি হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি উপাধি পেয়েছ...
ধরতে গেলে রাজ্য সরকারের একটা ঝটকাও হতে পারে,কারণ কিছুদিন আগেই সরকার চন্দননগরকে হেরিটেজ শহর থেকে বাতিল করেছে।তারপর এমন ঘটনা এখন ফরাসীরা চাই চন্দননগরকে সুন্দর করে সাজাতে চন্দননগর এর গৌরবকে আবার ফিরিয়ে আনতে।সালটা ছিল ১৬৭৩ যখন এই চন্দননগরে ফরাসীরা উপনিবেশ স্থাপন করেছিল। বলতে গেলে আধুনিক চন্দননগরের গোড়াপত্তন হয়েছিল ফরাসীদের হাত ধরেই।সেই সময় চন্দননগর এর উন্নতি ও প্রগতিশীল শহর সারা ভারতে ছিল না,কিন্তু বর্তমানে চন্দননগর এর অবস্তা খুব খারাপ তার কারণে এখন ফরাসীদের তৈরি কিছু বাড়ির মেরামতি সম্ভব হলেও এখনও বেহাল দশায় প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে রেজিস্ট্রি বিল্ডিং। এই দিন চন্দননগর কলেজ ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ফ্রান্সের যে সব ছাত্র-ছাত্রী এই প্রকল্পের জড়িত ছিলেন তাঁদের হাতে সার্টিফিকেট, ছবি তুলে দেন ফরাসী রাষ্ট্রদূত অ্য়ালেকসান্দ্রে জিয়েগলার।
Comments
Post a Comment